নাচোল প্রতিনিধি :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলাধিন পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত ৩ নং ওয়ার্ডের মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মরহুম হযরত আলী মুন্সীর কনিষ্ঠ পুত্র বিশিষ্ট আইনজীবী ও নাচোল উপজেলা বিএনপির সম্মানিত সভাপতি।
অ্যাডভোকেট মইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে নাচোল উপজেলার কতিপয় সন্ত্রাসী বিভিন্ন মামলার আসামি ও কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্র কারীরা বিভিন্ন প্রকার অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। বিগত দিনে এবং বর্তমান সময়ে তার পরিবার ও তার বাপের দেয়া সামান্য কিছু অনুদানের কথা নিম্নে তুলে ধরা হলো।
১।মাদ্রাসার ক্যাশিয়ার কাজলের তথ্য অনুযায়ী ।এ্যাডভোকেট মইনুল ইসলাম এর পরিবার নাচোলের সর্বোচ্চ দানশীল পরিবার। কিছু কুচক্রী মহল বিনাদোষে অন্যায় ভাবে তার পরিবারসহ তার লোকজনের বদনাম ছড়াচ্ছে।এ্যাডভোকেট মইনুল ইসলাম এর পিতা মুন্সী হজরত আলী তার নামিও স্কুলে সাড়ে চার বিঘা(৪.৫) জমি দান করেছে।
আলজামেয়া মাদ্রাসায় ৬ বিঘ জমি দান করেছে নাচোল কলেজে, সিংরোল মোজায় ৫ বিঘা জমি দান করে। পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ১.৫(দেড় বিঘা) জমি পুজার ঘর সংলগ্ন তার পরিবারের দানকৃত গত বছর তিনি শ্রীরামপুর গ্রামের মিছু ও সাঈদের পরিবারকে ১০ কাঠা জমি জমি দান করেন যার বাজার মুল্যে ২৫০০০০০(পঁচিশ লক্ষ টাকা)পৌরসভার ড্রেন করার কারনে তাদের বাড়ি ঘর ভেঙে যাই তাদের বাড়ি করতে সহায়তা করেন। শ্রীরামপুর গ্রামের মজিবুর ও তার ভাইবোনকে ৩৭ শতক জমি যার বাজার মুল্যে ৭০ লক্ষ টাকা নাম মাত্র দামে ৬ লক্ষ টাকায় রেজিষ্ট্রি করে দিয়ে দান করেছেন।একই গ্রামের সুনিল ও সজেন কে চার কাঠা জমি যার বাজার মুল্যে ১৫ লক্ষ টাকা নাম মাত্র দামে দান করেন।২ বছর আগে সেখানে ৬/৭ লক্ষ টাকা দামের যাইগা দিয়ে রাস্তা দান করেন যা পৌরসভা মিটু চৌধুরীর আমলে হেয়ারিং রাস্তা করে।
অ্যাডভোকেট মইনুল ইসলাম তার বাড়ির সামনের পাড়ার রাস্তায় কিছু জমি বিনামুল্যে স্বেচ্ছায় দান করেন। বান্দ্রা গ্রামের ড্রেন তৈরির সময় উনার যাইগা ছাড়া সরকারী ড্রেন হচ্ছিলনা সেখানে তিনি ৩ কাঠা জমি গত বছর পৌর সভাকে দান করেন যার বাজার মুল্যে ৯ লক্ষ টাকা। অ্যাডভোকেট মাইনুল ইসলামের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদুল্লাহ কায়সার লিটন তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু হেলাল (দেওপাড়া) কে সোয়া দুই কাঠা জমি যার বাজার মুল্যে ৩.৫ লক্ষ টাকা উপহার হিসেবে দেন দলিল বিনিময়ে হেলাল তার দোকানে ৫০ হাজার টাকার ফলমুল লিটন কে খাওয়াই। প্রিয় নাচোল বাসি আপনাদের সুবিধার্থে আরও একটি তথ্য জানানোর চেষ্টা করছি রেলওয়ে স্টেশন আল-জামিয়া মাদ্রাসা অ্যাডভোকেট মাইনুল ইসলামের সভাপতিত্ব কালীন সময়ে যে উন্নয়ন হচ্ছে এটা এটা একটা ইতিহাস।
এরকম উন্নয়ন বিগত দিনে কখনোই হয়নি এবং সেটা কেউ প্রমাণও করতে পারবেন না মাদ্রাসায় দ্বিতল ভবন মসজিদের টাইলস এবং মাদ্রাসার সামনে চাতাল এগুলো নির্মাণ করেন অ্যাডভোকেট মইনুল ইসলাম। এছাড়াও ঐতিহ্যবাহী শ্রীরামপুর গ্রামের তরুণ সংঘ ক্লাব বিগত সময়ে পৌরসভা কর্তৃক ড্রেন নির্মাণ সময়ে ভেঙে দেয়া হলে যুবসমাজের মধ্যে একটি অশান্তি বিরাজ করে সেই সময় তরুণ সংঘ ক্লাবটি পুনরনির্মাণের জন্য যুব সমাজকে আশ্বস্ত করে।
এছাড়াও এলাকায় অসহায় গরিব দুঃখী দুস্থ মানুষের পাশে থেকে সমাজকে এগিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টায় কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন সেই পরিবারটি এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়। এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ভূমিদস্যু ও সুবিধাবাদী লোকজন সুপরিকল্পিতভাবে এই পরিবারটির ভাবমূর্তি নষ্ট করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে। এলাকাবাসীর দাবি জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের মধ্য দিয়ে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার দৃঢ় প্রত্যয় জানান।